কেনাবেচা চলে, পেল্লাই সব ফ্ল্যাট বাড়ি উঠছে–বাঁশের ঝাড় সাফ হয়ে যাচ্ছে। পাজামা পাঞ্জাবি check here গায়, কখনো তিনি ভোটের বাবুও হয়ে যান—কখনো
লেখক : জাকারিয়া মাসুদ, ড. খালিদ আবু শাদি
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগল।পরের পর্বে যাচ্ছি
পারে। এবং এভাবে সে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে দেখতে পায়, মানুষটা ফিরছে। এই ফেরা
এহ, শেষ এখনই কমু না কি? ৪
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: অসাধারণ একটা গল্প পেতে যাচ্ছি। মুড থাকতে থাকতে শেষ করেন।
উক্তি শুনে শুনে পুষ্পবতীও বোঝে পলিটিকসের বাক্সে কী থাকে—বড়ো বড়ো কথা বলে জাগয়া দখলের
ধন্যবাদ কবি। অপেক্ষায় থাকুন ২৯
জানি না কবে দিবো ২২
টপিকটা পুরোই গাঁজাময় সুন্দর। তাই গাঁজাময় ভাল লাগাও রইল!
লম্বা সময় পর মু.জা.ই-এর কোন বই পড়ে মনে হলো এতে অভিনবত্ব কিছু হলেও আছে। যদিও সেই অভিনবত্ব নিতান্তই ক্ষুদ্র পরিসরে। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কারণেই হয়তো, মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামের বয়ান বরাবরই ভালো দেন লেখক। এবারের গল্পের নায়ক ফজল। মু.
মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাঃ লিঃ (ভারত)
ওরাও জানে মা ফিরবেন, বিকেলের দুঃখী হাওয়াও,
ঈষাম এতো ছোট হয়ে গেলো কিভাবে? ৬